৮০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে মাত্র একজন শিক্ষক❗
সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা খাতে দেশের অন্যতম পিছিয়ে থাকা অঞ্চল।
“কারাগার থেকে সম্মেলন মঞ্চে—৩২ নং ওয়ার্ড বিএনপির আলোচনায় ইমরান আহমেদ ইমু”
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৩২ নং ওয়ার্ড। বিএনপির সম্মেলন ঘিরে এখন ওয়ার্ডজুড়ে উচ্ছ্বাস, আমেজ আর প্রাণচাঞ্চল্য। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে যতই লড়াই হোক না কেন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সবচেয়ে আলোচিত নাম একটি—ইমরান আহমেদ ইমু।
দমন-নিপীড়নের ভেতর দিয়ে গড়া নেতা
ইমুর রাজনৈতিক জীবনের পথ সহজ ছিল না। শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে বারবার গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনি। দিনের পর দিন, মাসের পর মাস কেটেছে জেলের অন্ধকার সেলে।
এক সহকর্মী স্মৃতিচারণ করে বলেন—
“আমরা যখন মনে করতাম সব শেষ, তখন ইমু ভাই কারাগার থেকে খবর পাঠাতেন—হাল ছাড়বে না, লড়াই চালিয়ে যাও।”
কারাগারে থেকেও তিনি দলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন, সহকর্মীদের মনোবল জোগাতেন। তার এই দৃঢ়তা আজও কর্মীদের অনুপ্রাণিত করে।
জনপ্রিয়তার শীর্ষে:-
ওয়ার্ডের সাধারণ ভোটার ও নেতাকর্মীদের কাছে ইমু এখন আস্থার প্রতীক। তার জনপ্রিয়তা এতটাই যে, অনেকে বলছেন—
“ইমু ভাই সাংগঠনিক সম্পাদক হলে ওয়ার্ড বিএনপির ভাঙন-দুর্বলতা দূর হবে। কর্মীরা নতুন করে মাঠে নামবে।”
পরিবার ও ত্যাগের গল্প
কারাগারে থাকা অবস্থায় বহু কষ্ট পোহাতে হয়েছে তার পরিবারকে। কিন্তু ইমুর দৃঢ় মনোভাব কখনো নড়বড়ে হয়নি। তিনি বিশ্বাস করতেন, ত্যাগ ছাড়া সত্যিকারের রাজনীতি সম্ভব নয়।
তার এক আত্মীয় জানান—
“অভিযোগ, মামলা, জেল—সবকিছুর পরও ইমু শুধু দল আর কর্মীদের কথা ভেবেছেন।”
তরুণদের আইডল:
আজকের তরুণদের কাছে ইমু কেবল একজন প্রার্থী নন, বরং এক রোল মডেল। এলাকার যুবকরা তাকে দেখছে নতুন প্রজন্মের আইডল হিসেবে। তার সততা, নিষ্ঠা ও সাহসিকতা তরুণদের রাজনীতিতে টেনে আনছে।
এক তরুণ সমর্থকের ভাষায়—
“আমরা রাজনীতি করি ইমু ভাইকে দেখে। উনি আমাদের স্বপ্ন দেখান—কিভাবে সংগ্রাম করতে হয়, কিভাবে আদর্শ আঁকড়ে থাকতে হয়।”
নতুন ভোরের অপেক্ষায়
৩২ নং ওয়ার্ড বিএনপির আসন্ন সম্মেলনে তাই ভোটারদের একটাই প্রত্যাশা—যোগ্য প্রার্থী যেন সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। আর সেই যোগ্য প্রার্থীর তালিকায় প্রথম সারিতেই রয়েছে ইমরান আহমেদ ইমুর নাম।
ওয়ার্ডবাসী দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে বলছে—
“ইমু নির্বাচিত হলে ওয়ার্ড বিএনপি পাবে একজন সাহসী, ত্যাগী ও তরুণ নেতৃত্ব। আর এ নেতৃত্বই সংগঠনকে নিয়ে যাবে নতুন ভোরের দিকে।”
৩২ নং ওয়ার্ড বিএনপির আসন্ন সম্মেলনে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে কে শেষ হাসি হাসবেন তা সময়ই বলে দেবে। তবে স্থানীয় ভোটার ও কর্মীদের প্রত্যাশা—ইমরান আহমেদ ইমু নির্বাচিত হলে ওয়ার্ড বিএনপি পাবে একজন তরুণ, উদ্যমী ও ত্যাগী সাংগঠনিক সম্পাদক।
সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা খাতে দেশের অন্যতম পিছিয়ে থাকা অঞ্চল।
"ম্যানেজার ও সহকর্মীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ, তদন্তে নেমেছে হাইকোর্ট কমিশন”
মধ্যনগরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ২০০ লিটার চোলাই মদ ও সরঞ্জাম জব্দ