৮০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে মাত্র একজন শিক্ষক❗
সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা খাতে দেশের অন্যতম পিছিয়ে থাকা অঞ্চল।
ইসলামী ছাত্রশিবির পরিচয় গোপন করে দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ক্যাম্পাসে গুপ্তরাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে। গুপ্তরাজনীতি ও নারী নিপীড়ন একসাথে চলছে |
বার বুলিং, নারী নিপীড়ন ও ধর্ষণের হুমকির প্রতিবাদে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নারী নেতা–কর্মীরা মানববন্ধন করেছেন। বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান ফটকে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, ইসলামী ছাত্রশিবির পরিচয় গোপন করে দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ক্যাম্পাসে গুপ্তরাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি। এই ধারা নারীদের নিরাপত্তাহীনতার প্রধান কারণ বলে মন্তব্য করেন ছাত্রদল নেতারা।
ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম বলেন,
“গুপ্তরাজনীতি ও নারী নিপীড়ন একসাথে চলছে। যারা সাহসী নয়, তারা গুপ্তভাবে রাজনীতি করছে। রাজনীতির নাম করে নারীদের হুমকি ও হয়রানি বন্ধ করতে হবে।”
সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন বলেন, ডাকসু নির্বাচন ঘিরে রিট করা এক ছাত্রীকে ছাত্রশিবিরের সদস্যরা গণধর্ষণের হুমকি দিয়েছে, যা ন্যাক্কারজনক। তিনি দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা ছাড়া এসব সম্ভব নয়।
মানববন্ধনে নারী শিক্ষার্থীরা বলেন, সাইবার বুলিং ও হুমকির কারণে রাজনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সরকারের কাছে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
ছাত্রদলের নেত্রী রুপন্তী রত্না বলেন, “আমরা রাজনীতিতে সক্রিয় হতে চাই, কিন্তু ভয়ভীতি ও হেয় প্রতিপন্ন করার কারণে পিছিয়ে যেতে হয়। এখন সময় এসেছে গুপ্তরাজনীতি বন্ধ করার।”
এছাড়া ছাত্রদলের সহসভাপতি রেহানা আক্তার শিরিন ও শিক্ষার্থী সাদিয়া সুলতানাসহ অনেকে বক্তব্য রাখেন। বক্তারা নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সাইবার বুলিংকারীদের আইনের আওতায় আনা এবং গুপ্তরাজনীতির অবসান ঘটানোর আহ্বান জানান।
সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা খাতে দেশের অন্যতম পিছিয়ে থাকা অঞ্চল।
"ম্যানেজার ও সহকর্মীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ, তদন্তে নেমেছে হাইকোর্ট কমিশন”
মধ্যনগরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ২০০ লিটার চোলাই মদ ও সরঞ্জাম জব্দ